প্রগতি পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন: কত টাকা জমা দিলে কত টাকা পাবেন?

প্রগতি পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন
5/5 - (1028 votes)

প্রগতি স্কিম-সকল বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য রয়েছে প্রগতি পেনশন স্কিম। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত যেকোনো কর্মচারী বা ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক প্রগতি পেনশন স্কিমে অংশ নিতে পারবেন। যেমন; গার্মেন্টস, শিল্প কলকারখানা, বেসরকারি হসপিটাল, বেসরকারি ব্যাংক সহ সকল ধরনের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকগণ প্রগতি পেনশন স্কিমে আবেদন করতে পারবেন। 

সকল ধরনের বেসরকারি চাকুরীজীবী এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকদের জন্য নির্ভরযোগ্য এই সর্বজনীন প্রগতি পেনশন স্কিম কর্মসূচি। শুধুমাত্র অনলাইনে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের অফিসিয়াল ‘ইউপেনসন’ www.upension.gov.bd-এ প্রগতি পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন সহ যাবতীয় তথ্য নথিভুক্তকরণ, পেনশনের চাঁদা পরিশোধ এবং সমস্ত ধরনের লেনদেন করা যাবে।

সকল বাংলাদেশী প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, স্বনির্ভরতা ও সামাজিক নিরাপত্তার লক্ষ্যে সরকার সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি চালু করেছে। দেশের বিভিন্ন স্তরের মানুষের বার্ষিক উপার্জনকৃত আয়ের ধরন যাচাই করে সকলের জন্য সর্বমোট ৬টি পেনশন স্কিম কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। 

কিন্তু বর্তমান সময়ে ৬টি পেনশন স্কিম এর মধ্যে ৪টি ভিন্ন ভিন্ন পেনশন স্কিম চালু রয়েছে। পেনশন স্কিম গুলো যথাক্রমে: বেসরকারি কর্মচারী, ব্যবসায়ী অথবা অ-প্রাতিষ্ঠানিক কর্মী, স্বল্প আয়ের ব্যক্তি এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য এ সকল পেনশন স্কিম চলমান রয়েছে। বর্তমানে যে ৪টিপেনশন স্কিম চালু রয়েছে তা নিচে তুলে ধরা হলো:

  1. প্রবাস পেনশন স্কিম।
  2. প্রগতি পেনশন স্কিম।
  3. সুরক্ষা পেনশন স্কিম।
  4. সমতা পেনশন স্কিম।

তবে আজকের এই আর্টিকেলে বেসরকারি চাকরিজীবী এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকগণ কিভাবে সর্বজনীন পেনশন প্রগতি স্কিম-এ নিবন্ধন করবেন, সে সম্পর্কে স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করেছি। এবং কিভাবে সাধারণ চাকরিজীবী নাগরিকগণ ‘প্রগতি পেনশন স্কিম’ রেজিস্ট্রেশন করবেন, এবং প্রগতি স্কিমে প্রতি মাসে কত টাকার চাঁদা দিলে কত টাকা মুনাফা পাবেন সেসকল বিষয়বস্তু নিয়ে এই আর্টিকেলে পুঙ্খানুপুঙ্খানু ভাবে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

তাই আর্টিকেল অনেক বড় হলেও মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়লে প্রগতি পেনশন স্কিম সম্পর্কে সকল বেসরকারি চাকরিজীবী এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকগণ সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন যা প্রগতি পেনশন স্কিম সম্পর্কে আপনার অনেক কাজে দেবে।

প্রগতি পেনশন স্কিম কি? 

১৮ বছর বয়স থেকে ৫০ বছর বয়সী সব বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য সরকার সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছে। এবং সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচিতে প্রধানত চারটি পেনশন স্কিম রয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে ব্যাপক জনপ্রিয় পেয়েছে প্রবাস পেনশন স্কিম। 

সহজ ভাষায়, সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচিতে বেসরকারি চাকরিজীবী এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকদের যে পেনশন স্কিম সুবিধা প্রদান করা হয়েছে মূলত তাকেই প্রগতি পেনশন স্কিম বলা হয়।

প্রগতি পেনশন স্কিম কিভাবে কাজ করে?

যে সকল বাংলাদেশের নাগরিক দেশের ভিতরে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতা আছেন মূলত তারা এই প্রগতি পেনশন স্কিমে আবেদন করতে পারবেন। সেই সাথে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকগণ প্রগতি পেনশন স্কিমে আবেদন করতে পারবেন। চাইলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিক ৫০ শতাংশ চাঁদা দিতে পারবেন এবং উক্ত প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা ৫০ শতাংশ চাঁদা দিতে পারবেন। তবে এ বিষয়টি অপশনাল রাখা হয়েছে।

    প্রগতি পেনশন স্কিম : কত টাকা জমা দিলে কত টাকা পাবেন?প্রগতি পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন: কত টাকা জমা দিলে কত টাকা পাবেন?

এগুলো পড়ুন,

সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির অন্যান্য পেনশন স্কিমে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য যে সকল প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে হয় প্রগতি পেনশন স্কিম-এর জন্য ঠিক একই পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। প্রগতি পেনশন স্কিমে আবেদ করার জন্য জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ইউপেনশন (upension) গিয়ে প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে প্রগতি পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। 

প্রগতি পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া 

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইটে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির বর্তমান যে সকল পেনশন স্কিম রয়েছে, সকল পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন করার পদ্ধতি একই। জাতীয় পরিচয় পত্র, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সহ বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সাবমিট করে প্রগতি পেনশন স্কিম আবেদন করতে পারবেন।

এগুলো পড়তে পারেন,

তবে আপনি যদি প্রবাসী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার রেজিস্ট্রেশন করার ধরন একটু ভিন্ন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে প্রবাস স্কিমে আবেদন করতে হবে এবং যদি আপনার এনআইডি কার্ড না থাকে তাহলে পাসপোর্ট ব্যবহার করে আবেদন করতে পারবেন।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: প্রবাস পেনশন স্কিম ব্যতীত ইমেইল আইডি দেয়ার কোন প্রয়োজন নেই। প্রবাস স্কিম ব্যতীত ইমেইল আইডি দেয়া এটি অপশনাল আপনি চাইলে দিতেও পারেন আবার নাও দিতে পারেন। 

‘প্রগতি স্কিম’-এ রেজিস্ট্রেশন যা যা প্রয়োজন তা নিচে তুলে ধরা হলো:

  1. ইন্টারনেট যুক্ত স্মার্টফোন, কম্পিউটার, অথবা ল্যাপটপ।
  2. জাতীয় পরিচয় পত্র, অথবা জন্ম নিবন্ধন, অথবা পাসপোর্ট।
  3. মোবাইল নম্বর ও ইমেইল এ্যাড্রেস।
  4. ব্যাংক একাউন্ট নম্বর।
  5. নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর।
  6. নমিনির মোবাইল নম্বর।
প্রগতি পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া দেখুন

সর্বজনীন পেনশন স্কিম আবেদন করার শর্ত সমূহ

উল্লেখ্য যে, সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচিতে যে সকল পেনশন স্কিম রয়েছে সেগুলোর যেকোনো একটি পেনশন স্কিম আবেদন করতে হলে অবশ্যই ঐ সকল পেনশন স্কিম আবেদন করার শর্ত সমূহ সম্পর্কে আপনার সঠিক জ্ঞান থাকতে হবে। পেনশন স্কিমে আবেদন করতে তাড়াহুড়ো করা কোনভাবেই উচিত হবে না। কারণ যদি আপনি একটি মাত্র বানান ভুল করেন তাহলেও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইট আপনার পেনশন আবেদন গ্রহণ করবে না।

সর্বজনীন পেনশন স্কিম আবেদন করার শর্ত সমূহ
সর্বজনীন পেনশন স্কিম আবেদন করার শর্ত সমূহ

বিশেষ দ্রষ্টব্য: আবেদন করার সময় যদি কোথাও ভুল করে ফেলেন তাহলে, নির্ধারিত পেনশন স্কিমের চাঁদার টাকা আর ফেরত পাবেন না। তাই যে কোন পেনশন স্কিমে আবেদন করার সময় অবশ্যই নিশ্চিতভাবে আবেদন করতে হবে যাতে করে কোথাও কোন বানান বা কোন অক্ষর বা কোন তথ্যে ভুল না হয়। যাই হোক! পেনশন স্কিমে আবেদন করার শর্ত সমূহ নিচে তুলে ধরা হলো:

  • বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী হতে হবে (বিশেষ শর্তে ৫০ বছরের অধিক বয়সীরাও আবেদন করতে পারবেন)।
  • যারা ৫০ বছরের অধিক বয়সে আবেদন করবেন তারা ১০ বছর চাঁদা পরিষদের পর পেনশন পাবেন।
  • সরকারি চাকরিজীবীরা আবেদন করতে পারবেন না।
  • স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীরা আবেদন করতে পারবেন না।
  • বিভিন্ন ধরনের সামাজিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত যারা বিভিন্ন ধরনের সরকারি রেশন বা পেনশন পেয়ে থাকেন তারা এই পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। 

প্রগতি স্কিম: কত টাকার কিস্তিতে মাসিক কত টাকা পেনশন পাবেন

প্রগতি স্কিমে কত টাকার কিস্তিতে মাসিক কত টাকা পেনশন পাবেন এ সম্পর্কে জানতে নীচে দেয়া  টেবিল স্ট্রাকচার দেখুন।

মাসিক চাঁদার/কিস্তির পরিমাণ ২,০০০ টাকা ৩,০০০ টাকা ৫,০০০ টাকা
চাঁদা প্রদানের মোট সময় (বছর) মাসিক পেনশন মাসিক পেনশন মাসিক পেনশন
১০ ৩,০৬০ ৪,৫৯১ ৭,৬৫১
১৫ ৫,৭৮৯ ৮,৬৮৩ ১৪,৪৭২
২০ ৯,৮৫৪ ১৪,৭৮০ ২৪,৬৩৪
২৫ ১৫,৯১০ ২৩,৮৬৪ ৩৯,৭৭৪
৩০  ২৪,৯৩২ ৩৭,৩৯৮ ৬২,৩৩০
৩৫ ৩৮,৩৭৪ ৫৭,৫৬১ ৯৫,৯৩৫
৪০ ৫৮,৪০০ ৮৭,৬০১ ১,৪৬,০০১
৪২ ৬৮,৯৩১ ১,০৩,৩৯৬ ১,৭২,৩২৭

প্রগতি স্কিমে ২০০০ টাকার কিস্তিতে মাসিক কত টাকা পেনশন পাবেন 

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা উপরের টেবিল স্ট্রাকচার দেখে পেনশন স্কিমের মাসিক চাঁদের হার এবং মুনাফার হার সম্পর্কে সঠিকভাবে বুঝতে পারছেন না। তাদের জন্য পেনশন রিলেটেড প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর পদ্ধতিতে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের প্রগতি পেনশন স্কিমে প্রতিমাসে কত টাকা চাঁদা দিলে কত টাকা পেনশন পাবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

progoti pension scheme registration প্রগতি পেনশন স্কিম
progoti pension scheme registration

প্রশ্নঃ ১০ বছর এই স্কিমে ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ১০ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৩,০৬০ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ১৫ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ১৫ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৫,৭৮৯ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ২০ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ২০ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৯,৮৫৪ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ২৫ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ২৫ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ১৫,৯১০ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৩০ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৩০ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ২৪,৯৩২ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৩৫ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৩৫ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৩৮,৩৭৪ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৪০ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৪০ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৫৮,৪০০ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৪২ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৪২ বছর ২০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৬৮,৯৩১ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রগতি স্কিমে ৩০০০ টাকার কিস্তিতে মাসিক কত টাকা পেনশন পাবেন 

প্রগতি পেনশন স্কিম | progoti pension scheme registration
progoti pension scheme registration

প্রশ্নঃ ১০ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ১০ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৪,৫৯১ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ১৫ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ১৫ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৮,৬৮৩ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ২০ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ২০ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ১৪,৭৮০ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ২৫ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ২৫ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ২৩,৮৬৪ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৩০ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৩০ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৩৭,৩৯৮ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৩৫ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৩৫ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৫৭,৫৬১ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৪০ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৪০ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৮৭,৬০১ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৪২ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৪২ বছর প্রবাস স্কিমে ৩০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ১,০৩,৩৯৬ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রগতি স্কিমে ৫০০০ টাকার কিস্তিতে মাসিক কত টাকা পেনশন পাবেন

প্রগতি স্কিম
প্রগতি স্কিম

প্রশ্নঃ ১০ বছর এই স্কিমে ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ১০ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৭,৬৫১ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ১৫ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ১৫ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ১৪,৪৭২ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ২০ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ২০ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ২৪,৬৩৪ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ২৫ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ২৫ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৩৯,৭৭৪ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৩০ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৩০ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৬২,৩৩০ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৩৫ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৩৫ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ৯৫,৯৩৫ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৪০ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৪০ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ১,৪৬,০০১ টাকা পেনশন পাবেন।

প্রশ্নঃ ৪২ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ৪২ বছর ৫০০০ টাকা চাঁদা দিলে প্রতিমাসে ১,৭২,৩২৭ টাকা পেনশন পাবেন।

Homepage Upension
Category Progoti
Last Update Today
Article Source www.upension.gov.bd

শেষ কথা

পেনশন কর্তৃপক্ষের অফিসিয়াল (ইউ পেনশন) www.upension.gov.bd এই ওয়েবসাইট ব্যবহার করে অনলাইনে প্রগতি পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন সহ যাবতীয় তথ্য নথিভুক্তকরণ, পেনশনের চাঁদা পরিশোধ এবং সমস্ত ধরনের লেনদেন করা যাবে।

আজকের এই আর্টিকেলে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির জনপ্রিয় একটি ক্যাটাগরি অর্থাৎ প্রগতি স্কিম নিয়ে স্টেপ বাই স্ট বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি প্রগতি স্কিম নিয়ে আপনাদের মনে আর কোন প্রশ্ন নেই। তারপরও যদি আপনার কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে আপনি কমেন্ট সেকশনে আপনার প্রশ্ন লিখে দিতে পারেন। অথবা আপনার মতামত জানাতে অবশ্যই কমেন্ট সেকশনে আপনার নাম এবং ইমেল আইডি দিয়ে কমেন্ট করুন।

যেহেতু সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা একটি লং-টাইম প্রজেক্ট তাই যেকোনো ধরনের আপডেট মুহূর্তে পেতে অবশ্যই ইমেইলের মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইটে একদম বিনামূল্য সাবস্ক্রিপশন করুন। আর্টিকেলটি জনস্বার্থে সবার সাথে শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe now

Give us a call or fill in the form below and we will contact you. We endeavor to answer all inquiries within 24 hours on business days.